Monday, December 23, 2024
Home Blog Page 10

অস্ট্রেলিয়াকে হারিয়ে ইতিহাস গড়লেন আফগানিস্তান

0

সেন্ট ভিনসেন্টে আজ অস্ট্রেলিয়াকে ১৪৯ রানের লক্ষ্য দিয়ে ২১ রানে হারিয়েছে আফগানরা। আফগানিস্তানের বোলারদের দাপটে অস্ট্রেলিয়া গুটিয়ে গেছে ১২৭ রানে। অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে এটি আফগানিস্তানের প্রথম আন্তর্জাতিক ম্যাচ জয়।

অস্ট্রেলিয়ার শক্তিশালী ব্যাটিং লাইনআপকে ধসিয়ে দিয়েছেন মূলত গুলবদিন। ৪ ওভারে ২০ রান দিয়ে ৪ উইকেট নিয়েছেন এই অলরাউন্ডার। যা টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে দ্বিতীয় সেরা বোলিং ফিগার। তিনি আউট করেছেন ম্যাক্সওয়েল, মার্কাস স্টয়নিস, টিম ডেভিড ও প্যাট কামিন্সকে। বোলিংয়ে তাঁকে যোগ্য সঙ্গ দিয়েছেন আফগানিস্তানের অন্য বোলাররা। ট্রাভিস হেডকে শূন্য রানে ফেরানো নাভিন উল হকও ২০ রান দিয়ে নিয়েছেন ৩ উইকেট।

প্রথম ওভারে হেডকে ফেরানো নাভিন তৃতীয় ওভারে ফেরান অধিনায়ক মিচেল মার্শকে। এরপর ইনিংসের ষষ্ঠ ওভারে ডেভিড ওয়ার্নাকে আউট করেন মোহাম্মদ নবী। ৩২ রানে ৩ উইকেট হারানোর পর ৩৯ রানের জুটি গড়েন ম্যাক্সওয়েল ও স্টয়নিস। এরপরই মুলত গুলবদিন ম্যাচের ভাগ্য বদলে দেন। তাঁর বাউন্সারে ইনিংসের ১১তম ওভারে আউট হন স্টয়নিস। টিম ডেভিডও উইকেটে থিতু হতে পারেননি। তাঁকেও আউট করেছেন গুলবদিন। টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে সর্বোচ্চ টানা ৮ ম্যাচ জেতার পর হার দেখল অস্ট্রেলিয়া।

এর আগে শুরুটা দারুণ করে আফগানিস্তান। রহমানউল্লাহ গুরবাজ ও ইব্রাহিম জাদরান ওপেনিংয়ে গড়েন ১১৮ রানের জুটি। যদিও তুলনামূলক কঠিন উইকেটে অস্ট্রেলিয়ান বোলারদের সামনে খুব একটা দ্রুত গতিতে রান তুলতে পারেননি তাঁরা। দুজনে ১১৮ রানের জুটি গড়েছেন ৯৫ বলে। ৪৮ বলে ৫১ রান করেছেন ইব্রাহিম। গুরবাজ করেছেন ৪৯ বলে ৬০।

এমন জুটির পর বড় একটা সংগ্রহই হওয়ার কথা ছিল আফগানিস্তানের। তবে শেষ ৫ ওভারে মাত্র ২৯ রান করতে পারে তারা। এর কারণ প্যাট কামিন্সের হ্যাটট্রিক। বাংলাদেশের বিপক্ষে হ্যাটট্রিকের পর আজ আফগানিস্তানের বিপক্ষে আবারও হ্যাটট্রিক করেছেন এই পেসার। এবারও দুই ওভার মিলিয়ে তাঁর হ্যাটট্রিক। উইকেট নিয়েছেন ১৮তম ওভারের শেষ বল এবং ২০তম ওভারের প্রথম দুই বলে।

আজ কামিন্সের হ্যাটট্রিকের শুরুটা হয় ১৮ ওভারের শেষ বলে রশিদ খানকে আউট করে। এরপর ২০তম ওভারের প্রথম দুই বলে আউট করেন করিম জানাত ও গুলবদিন নাইবকে। টি-টোয়েন্টি ক্রিকেটে টানা দুই ম্যাচে কোনো বোলারের হ্যাটট্রিকের ঘটনা এই প্রথম। আর আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে দ্বিতীয়। এর আগে ১৯৯৯ সালে শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে টানা দুই টেস্টে হ্যাটট্রিক করেছিলেন পাকিস্তান কিংবদন্তি ওয়াসিম আকরাম।

বাংলাদেশকে ৯০০ মিলিয়ন ডলার ঋণ দিয়েছে বিশ্ব ব্যাংক

0

জলবায়ু সহিষ্ণু ও টেকসই প্রবৃদ্ধি, শহরাঞ্চলে অবকাঠামোগত উন্নয়ন, আর্থিক পরিস্থিতি এবং আর্থিক খাতে নীতিমালা জোরালো করতে বাংলাদেশকে দুই প্রকল্পে ৯০০ মিলিয়ন ডলার ঋণ দিয়েছে বিশ্বব্যাংক। যা বাংলাদেশি টাকায় ১০ হাজার ৫৫২ কোটি ৫০ লাখ টাকা (প্রতি ডলার ১১৭.২৫ টাকা ধরে)।

বিশ্বব্যাংকের নির্বাহী পরিচালকদের বোর্ড গতকাল শুক্রবার এ ঋণের অনুমোদন দেয়। শনিবার (২২ জুন) বিশ্বব্যাংকের  ঢাকা অফিস থেকে পাঠানো সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানায় সংস্থাটি।

বিজ্ঞপ্তিতে বাংলাদেশ ও ভুটানে বিশ্বব্যাংকের কান্ট্রি ডিরেক্টর আবদৌলায়ে সেক বলেন, প্রয়োজনীয় সংস্কারগুলো বাংলাদেশকে প্রবৃদ্ধি ধরে রাখতে এবং জলবায়ু পরিবর্তন ও অন্য সংকট মোকাবিলায় সহায়তা করবে।

নতুন অর্থায়ন বাংলাদেশকে দুটি গুরুত্বপূর্ণ ক্ষেত্রে সহায়তা করবে। একটি হচ্ছে আর্থিক খাত ও নগর ব্যবস্থাপনা এবং অন্যটি উচ্চ মধ্যম-আয়ের দেশের লক্ষ্যমাত্রা অর্জন।

একটি প্রকল্পের কথা উল্লেখ করে বিজ্ঞপ্তিতে আরও বলা হয়, দুই কিস্তি ঋণের শেষ কিস্তি হিসেবে ৫০০ মিলিয়ন ডলার দেয়া হচ্ছে। এটি বাংলাদেশের আর্থিক খাতে সংস্কারের পাশাপাশি টেকসই উন্নয়নের গতি বাড়াবে। জলবায়ু পরিবর্তনসহ ভবিষ্যতে যে কোনো দুর্যোগ মোকাবিলায় সহায়তা করবে। এছাড়া অন্য একটি প্রকল্পে দেয়া হচ্ছে ৪০০ মিলিয়ন ডলার।

এ বিষয়ে বিশ্বব্যাংকের সিনিয়র ইকোনমিস্ট এবং এ প্রোগ্রামের টাস্ক টিম লিডার বার্নার্ড হ্যাভেন বার্তায় বলেন, বিনিয়োগ বাড়াতে এবং আনুষ্ঠানিক ব্যাংক ব্যবস্থা থেকে বাদ পড়াদের জন্য অর্থের অ্যাক্সেস উন্নত করতে বাংলাদেশের জন্য একটি ভালো কার্যকরী আর্থিক খাত গুরুত্বপূর্ণ।

সরকার বাহ্যিক ভারসাম্যহীনতা মোকাবিলায় শক্তিশালী সামষ্টিক অর্থনৈতিক সংস্কার এবং আর্থিক খাত শক্তিশালী করার জন্য একটি নতুন আইনি কাঠামো গ্রহণ করেছে, যা ব্যাংক পুনরুদ্ধার কাঠামোকে শক্তিশালী করতে সাহায্য করবে। কম মূলধনী ব্যাংকগুলো সমস্যা মোকাবিলার জন্য একটি দ্রুত সংশোধনমূলক কর্মকাঠামো বাস্তবায়ন করতে সহায়তা করবে। এটি অর্থনৈতিক মন্দা এবং প্রাকৃতিক দুর্যোগের সময় সবচেয়ে ঝুঁকিপূর্ণদের রক্ষা করে সামাজিক সুরক্ষা কর্মসূচিও শক্তিশালী করবে বলে জানান তিনি।

টিকে থাকার লড়ায়ে বাংলাদেশের প্রতিপক্ষ ভারত

0

তিন ম্যাচের প্রথমটি হেরে যাওয়া বাংলাদেশের সামনে এখন টিকে থাকার চেষ্টা। সেই লক্ষ্যে আজ ভারতের মুখোমুখি হবে তারা। অ্যান্টিগার স্যার ভিভ রিচার্ডস স্টেডিয়ামে ম্যাচটি শুরু হবে বাংলাদেশ সময় রাত সাড়ে ৮টায়।

বাংলাদেশ হেরে গেলেও প্রতিপক্ষ ভারত সুপার এইট শুরু করেছে দুর্দান্ত জয় দিয়ে। আফগানিস্তানকে ৪৭ রানে হারিয়ে এই পর্ব শুরু করেন রোহিত-কোহলিরা। ভারতের ব্যাটিং লাইন আপ বরাবরই সমৃদ্ধ। বিশ্বের অন্যতম সেরা ব্যাটিং আক্রমণ তাদের। যুক্তরাষ্ট্রে পিচের দোষে খারাপ খেললেও সুপার এইটের শুরুতেই ১৮১ রানের ইনিংস খেলে দলটি। বাংলাদেশি বোলারদের সামনে তাই এটি বড় চ্যালেঞ্জ।

বোলারদের চ্যালেঞ্জের চেয়ে বেশি ভাবনার বিষয় ব্যাটারদের রানে ফেরা। বড় মঞ্চে রান করতে না পারলে লড়াই করা মুশকিলই হবে। আর ভারতের বিপক্ষে হারলে নিশ্চিত হবে বিদায়। টিকে থাকতে হলে দলগত পারফরম্যান্সের বিকল্প নেই চন্ডিকা হাথুরুসিংহের শিষ্যদের সামনে। কারণ, বোলাররা নিজেদের যথেষ্ট প্রমাণ করেছে চলমান আসরে। গ্রুপপর্বে বাংলাদেশের তিন জয়েই তাদের অবদান।

শক্তির পার্থক্য, র‌্যাঙ্কিংয়ে অবস্থান, সঙ্গে ইতিহাস-ঐতিহ্যকে বিবেচনায় নিলে ভারত ও বাংলাদেশের মধ্যে ব্যবধান পাহাড়সম। তবে, গত কয়েক বছরের মুখোমুখি লড়াইয়ে দৃষ্টি ফেরালে অন্যরকম এক চিত্রই ফুটে ওঠে। টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে প্রতিবেশি দুই দেশের মুখোমুখি লড়াই রোমাঞ্চ ছড়িয়েছে।

সুপার এইটের প্রথম ম্যাচ হারা বাংলাদেশের হাতে এখনও দুটি ম্যাচ বাকি। ভারত ও আফগানিস্তানকে হারাতে পারলে সেমি ফাইনালে যাওয়ার সুযোগ আছে। সেই প্রসঙ্গে শান্ত বলেন, ‘আমাদের হাতে দুই ম্যাচ আছে। সেগুলো থেকে পাওয়ার অনেক কিছু আছে। দুটি ম্যাচ জিততে পারলে আমরা আরও ভালো অবস্থানে যেতে পারব। প্রতিটি ম্যাচই জেতার জন্য খেলব। জেতার জন্যই আমরা খেলি।’

মধ্য রাতে হাসপাতালে খালেদা জিয়া

0

গতকাল শুক্রবার (২১ জুন) দিনগত রাত সাড়ে ৩টার দিকে শারীরিক অবস্থার অবনতি হওয়ায় বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়াকে রাজধানীর এভারকেয়ার হাসপাতালের কার্ডিয়াক কেয়ার ইউনিটে (সিসিইউ) ভর্তি করা হয়েছে।

বিএনপির মিডিয়া সেলের সদস্য শায়রুল কবির খান এনটিভি অনলাইনকে এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।

শায়রুল কবির খান বলেন, শুক্রবার দিনগত রাতে বেগম খালেদা জিয়ার শারীরিক অবস্থার অবনতি হলে তাকে এম্বুলেন্সে করে রাজধানীর এভারকেয়ার হাসপাতালে নেওয়া হয়। পরে খালেদা জিয়ার ব্যক্তিগত চিকিৎসক অধ্যাপক ডা. এ জেড এম জাহিদ হোসেনের পরামর্শে তাকে সিসিইউতে ভর্তি করা হয়েছে।

এর আগে চলতি বছরের ১ মে সন্ধ্যায় গুলশানের বাসভবন ফিরোজা থেকে বেগম খালেদা জিয়াকে এভার কেয়ার হাসপাতালে নেওয়া হয়েছিল। ওই সময় স্বাস্থ্যের অবস্থা বিবেচনায় তাকে সিসিইউতে ভর্তি করা হয়। পরে শারীরিক অবস্থার উন্নতি ঘটলে তাকে কেবিনে স্থানান্তর করা হয়।

বিএনপি চেয়ারপারসন ও সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়া লিভার সিরোসিস, আর্থ্রাইটিস, ডায়াবেটিস, কিডনি ও হার্টসহ নানান শারীরিক জটিলতায় আক্রান্ত। গত কয়েক বছরে তাকে কিছু দিন পরপর হাসপাতালে স্বাস্থ্য পরীক্ষা করতে নেওয়া হয়। এর মধ্যে বেশ কয়েকবার তাকে হাসপাতালে ভর্তি করতে হয়েছিল। খালেদা জিয়াকে এর আগে ব্যক্তিগত গাড়িতে হাসপাতালে নেওয়া হলেও এবার তাকে অ্যাম্বুলেন্সে হাসপাতালে নেওয়া হয়েছে।

সুপার এইটে যেতে সামনে নতুন সমীকরণ বাংলাদেশের

0

বিশ্বকাপে জমে উঠেছে দলগুলোর সুপার এইটে ওঠার লড়াই। এরমধ্যে শেষ আট নিশ্চিত করেছে সাত দল। বাকি শুধু ‘ডি’ গ্রুপের একটি দল। কারা জায়গা করে নেবে সেই স্থানে, বাংলাদেশ নাকি নেদারল্যান্ডস? সেই প্রশ্নের উত্তরের জন্য আর কয়েক ঘণ্টার অপেক্ষা। কেননা আগামীকালই শেষ হচ্ছে ’ডি’ গ্রুপের লড়াই।

দুই ম্যাচ জিতে বেশ শক্ত অবস্থানে আছে বাংলাদেশ। পয়েন্টের হিসেবে পিছিয়ে থাকলেও এখনও সম্ভাবনা রয়েছে নেদারল্যান্ডসের। নিজেদের শেষ ম্যাচে যদি দলটি শ্রীলঙ্কাকে হারিয়ে দেয়, তবে বিপাকে পড়তে হবে বাংলাদেশকে। কারণ তখন দেখা হবে দুদলের নেট রানরেট। যে দল এগিয়ে থাকবে, তারাই যাবে সুপার এইটে।

অবশ্য নেদারল্যান্ডসের চেয়ে বাংলাদেশের দুশ্চিন্তা কিছুটা কম। কারণ নেপালকে হারাতে পারলেই সরাসরি শেষ আট নিশ্চিত হবে শান্তদের। আর হারলে পড়তে হবে সমীকরণের মারপ্যাচে। এবার দেখে নেওয়া দক্ষিণ আফ্রিকা-নেপাল ম্যাচের পর সবশেষ সমীকরণ কি দাঁড়াল।

সমীকরণ-১: শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে আগে ব্যাট করে নেদারল্যান্ডসকে করতে হবে ১৪০ রান। লঙ্কানদের হারাতে হবে ৫৩ রানে।

সমীকরণ-২: যদি নেপালের কাছে ৩৮ রানে হেরে যায় বাংলাদেশ সেক্ষেত্রে লঙ্কানদের ১৫ রানে হারালে নিশ্চিত হবে নেদারল্যান্ডসের সুপার এইট।

এই সমীকরণ দুইটির কোনোটিই যদি ডাচরা পূরণ করতে না পারে সেক্ষেত্রে নেপালের কাছে হারলেও রান রেটের সুবিধা নিয়ে সুপার এইটে চলে যাবে বাংলাদেশ। তাই নেপাল ম্যাচের আগে এই জটিল সমীকরণও ভাবাচ্ছে বাংলাদেশকে।

ছাত্রদলের আংশিক পূর্ণাঙ্গ কমিটি ঘোষণা

0

জাতীয়তাবাদী ছাত্রদলের কেন্দ্রীয় সংসদের ১৬০ সদস্য বিশিষ্ট আংশিক পূর্ণাঙ্গ কমিটি ঘোষণা করা হয়েছে। আজ শনিবার (১৫ জুন) বিএনপির জ্যেষ্ঠ যুগ্ম মহাসচিব অ্যাডভোকেট রুহুল কবির রিজভী স্বাক্ষরিত প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।

ছাত্রদলের আংশিক পূর্ণাঙ্গ কমিটি:

১) সভাপতি: মো. রাকিবুল ইসলাম রাকিব ২) সিনিয়র সহ-সভাপতি: আবু আফসান মোহাম্মদ ইয়াহইয়া ৩) সহ-সভাপতি: জহির রায়হান আহমেদ ৪) সহ-সভাপতি: এ বি এম ইজাজুল কবির রুয়েল ৫) সহ-সভাপতি: মন্জুরুল আলম রিয়াদ ৬) সহ-সভাপতি: রিয়াদ উর রহমান ৭) সহ-সভাপতি: খোরশেদ আলম সোহেল ৮) সহ-সভাপতি: শাকির আহমেদ ৯) সহ-সভাপতি: এম এম মুসা ১০) সহ-সভাপতি: এইচ এম আবু জাফর ১১) সহ-সভাপতি: শাফি ইসলাম ১২) সহ-সভাপতি: সোহেল রানা ১৩) সহ-সভাপতি: শাহজাহান শাওন ১৪) সহ-সভাপতি: তৌহিদুর রহমান আউয়াল ১৫) সহ-সভাপতি: আরিফুল ইসলাম আরিফ ১৬) সহ-সভাপতি: সজীব মজুমদার ১৭) সহ-সভাপতি: হাসান আল আরিফ ১৮) সহ-সভাপতি: নাজমুল হক ১৯) সহ-সভাপতি: লিটন এ আর খান ২০) সহ-সভাপতি: মশিউর রহমান মামুন ২১) সহ-সভাপতি: শ্রী মিঠুন কুমার দাশ ২২) সহ-সভাপতি: আবু সুফিয়ান ২৩) সহ-সভাপতি: শফিকুল ইসলাম ২৪) সহ-সভাপতি: আশিকুর রহমান ২৫) সহ-সভাপতি: মো: নিজাম উদ্দিন ২৬) সহ-সভাপতি: রেহেনা আক্তার শিরিন ২৭) সহ-সভাপতি: আনোয়ার পারভেজ ২৮) সহ-সভাপতি: ইব্রাহিম খলিল ফিরোজ ২৯) সহ-সভাপতি: সাইদ আহমেদ ৩০) সহ-সভাপতি: হাবিবুল বাশার ৩১) সহ-সভাপতি: হাফিজুর রহমান সোহান ৩২) সহ-সভাপতি: মো: জুয়েল মৃধা ৩৩) সহ-সভাপতি: মাকসুদুর রহমান সুমিত ৩৪) সহ-সভাপতি: জকির উদ্দীন আবির ৩৫) সহ-সভাপতি: মো: কাজী জিয়া উদ্দিন বাসেত ৩৬) সহ-সভাপতি: হাসিবুল ইসলাম সজিব ৩৭) সহ-সভাপতি: রেজোয়ানুল হক সবুজ ৩৮) সহ-সভাপতি: মোহাম্মদ হাফিজুল্লাহ হীরা ৩৯) সহ-সভাপতি: মো: অলিউজ্জামান সোহেল ৪০) সহ-সভাপতি: আপেল মাহমুদ ৪১) সহ-সভাপতি: মো: রানা রিয়াজ ৪২) সহ-সভাপতি: মো: জহিরুল ইসলাম দিপু পাটোয়ারী ৪৩) সাধারণ সম্পাদক: নাছির উদ্দিন নাছির ৪৪) সিনিয়র যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক: শ্যামল মালুম ৪৫) যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক: মুমিনুল ইসলাম জিসান ৪৬) যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক: ফারুক হোসেন ৪৭) যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক: মোস্তাফিজুর রহমান ৪৮) যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক: আরিফুল ইসলাম ৪৯) যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক: সালেহ মো: আদনান ৫০) যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক: মাসুদুর রহমান মাসুদ ৫১) যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক: মওদুদ আহমেদ ৫২) যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক: হাসানুর রহমান হাসান ৫৩) যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক: মোস্তাফিজুর রহমান রুবেল ৫৪) যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক: এনামুল হক এনাম ৫৫) যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক: মো: বায়োজিদ হুসাইন ৫৬) যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক: জি এম ফখরুল হাসান ৫৭) যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক:এমরান আলী সরকার ৫৮) যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক: শাহরিয়ার হক শিমুল মজুমদার ৫৯) যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক: মো: ওমর সানি ৬০) যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক: …. ৬১) যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক:রেজোয়ান আহমেদ ৬২) যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক: মো: সোহেল রানা (জাবি) ৬৩) যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক: কাউছার মাহমুদ ৬৪) যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক: সোহেল সরকার ৬৫) যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক: জুয়েল রানা ৬৬) যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক: কাজী শামসুল হুদা ৬৭) যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক: আবদুল্লাহ আল মাসুদ ৬৮) যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক: রাজিব আহমেদ ৬৯) যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক: মহিউদ্দীন রুবেল ৭০) যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক: রফিকুল হাসান পলাশ অয়ন ৭১) যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক: মাহমুদুল হাসান বসুনিয়া ৭২) যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক: তাইজুল ইসলাম খান ৭৩) যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক: মাহমুদুল হাসান আল মারজান ৭৪) যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক: খোরশেদ আলম লোকমান ৭৫) যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক: শাহেদ হাসান ৭৬) যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক: ইব্রাহিম কার্দি ৭৭) যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক: হায়াত মাহমুদ জুয়েল ৭৮) যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক: বিপ্লব শিকদার ৭৯) যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক: তানভীর আহমেদ তানু ৮০) যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক: মাসুদ হোসাইন (মাসুদ রানা) ৮১) যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক: মো: নূরে আলম ৮২) যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক: নাসরিন আক্তার পপি ৮৩) যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক: মাকসুদা রিমা ৮৪) যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক: সানজিদা ইয়াসমিন তুলি ৮৫) যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক: রিসালাত ইসলাম সজীব ৮৬) যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক: হাবিবুর রহমান হাবিব ৮৭) যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক: মো: জসিম উদ্দীন সম্রাট ৮৮) যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক: এসএম হাসান মাহমুদ রিপন ৮৯) যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক: মো: হাসনাইন নাহিয়ান সজিব ৯০) যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক: মোকছেদুল মোমিন মিথুন ৯১) যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক: মীর ইমরান হোসেন মিঠুন ৯২) যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক: আল মামুন (ঢাকা কলেজ) ৯৩) যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক: জুলকার নাইন ৯৪) যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক: এস. এম.ফয়সাল ৯৫) যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক: তারিকুল ইসলাম তারেক ৯৬) যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক: মো. মাসুম বিল্লাহ ৯৭) যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক: ফারহান মো. আরিফুর রহমান ৯৮) যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক: আবদুল জলিল আমিনুল ৯৯) যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক: নকিবুল ইসলাম নকিব ১০০) যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক: মো. আসাদুজ্জামান রিংকু ১০১) যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক: মিয়া মো. রাসেল ১০২) যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক: রিয়াজ আনোয়ার হোসেন (আনোয়ার হোসেন রিয়াজ) ১০৩) যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক: এসএম দিদারুল ইসলাম দিদার ১০৪) যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক: গোলাম কিবরিয়া ১০৫) যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক: সাইফুল আলম বাদশা ১০৬) যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক: এ. এস. এম.রাকিবুল ইসলাম আকাশ ১০৭) যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক: আল মামুন (তিতুমীর কলেজ) ১০৮) যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক: কবির হোসেন ফকির ১০৯) যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক: মো. রুবেল আমিন ১১০) যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক: মাহমুদুল হাসান ১১১) যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক: দেওয়ান সাইদুল ইসলাম পলাশ ১১২) যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক: সখিদার মো: জহুরুল ইসলাম ছনি ১১৩) সহ-সাংগঠনিক সম্পাদক: নুরুজ্জামান রাসেল ১১৪) সহ-সাংগঠনিক সম্পাদক: মো: মিজানুর রহমান রনি ১১৫) সহ-সাংগঠনিক সম্পাদক: মেহেদী হাসান নিশান ১১৬) সহ-সাংগঠনিক সম্পাদক: মোয়াজ্জেম হোসেন মুরাদ ১১৭) সহ-সাংগঠনিক সম্পাদক: হুমায়ুন কবির নয়ন ১১৮) সহ-সাংগঠনিক সম্পাদক: এম. এ. আজিজ ১১৯) সহ-সাংগঠনিক সম্পাদক: মো. মাহফুজুর রহমান খান ১২০) সহ-সাংগঠনিক সম্পাদক: মো. আরিফ শিকদার ১২১) সহ-সাংগঠনিক সম্পাদক: বায়োজিদ মোস্তাকিন ১২২) সহ-সাংগঠনিক সম্পাদক: মাহমুদ ভূঁইয়া ১২৩) সহ-সাংগঠনিক সম্পাদক: তাইফুর রহমান ফুয়াদ ১২৪) সহ-সাংগঠনিক সম্পাদক: রুহুল আমিন (ঢাকা মহানগর উত্তর) ১২৫) সহ-সাংগঠনিক সম্পাদক: আরিফ বিল্লাহ ১২৬) সহ-সাংগঠনিক সম্পাদক: উর্মি আক্তার ভূঁইয়া ১২৭) সহ-সাংগঠনিক সম্পাদক: ফারজানা আক্তার মিতু ১২৮) সহ-সাংগঠনিক সম্পাদক: আছমা আক্তার নিপা ১২৯) সহ-সাংগঠনিক সম্পাদক: মাকসুদা মনি ১৩০) সহ-সাংগঠনিক সম্পাদক:মিজানুর রহমান দয়াল ১৩১) সহ-সাংগঠনিক সম্পাদক: মো. শামীম আকন ১৩২) সহ-সাংগঠনিক সম্পাদক: এম এইচ রাসেল বিল্লাহ ১৩৩) সহ-সাংগঠনিক সম্পাদক: মো: মেহেদী হাসান সোহাগ ১৩৪) সহ-সাংগঠনিক সম্পাদক: হাফিজুর রহমান সালমান ১৩৫) সহ-সাংগঠনিক সম্পাদক: মো: হাবীবুর রহমান (বাঙলা কলেজ) ১৩৬) সহ-সাংগঠনিক সম্পাদক: মো: শামীম শেখ ১৩৭) সহ-সাংগঠনিক সম্পাদক: নাইমুল হোসেন রোমান ১৩৮) সহ-সাংগঠনিক সম্পাদক: কামরুল হুদা লুইস ১৩৯) সহ-সাংগঠনিক সম্পাদক: আব্দুল হান্নান ফরহাদ ১৪০) সহ-সাংগঠনিক সম্পাদক: রাকিব উদ্দিন রুমেল ১৪১) দপ্তর সম্পাদক: জাহাঙ্গীর আলম (সহ-সভাপতি পদমর্যাদা) ১৪২) সহ-দপ্তর সম্পাদক:…. ১৪৩) সহ-দপ্তর সম্পাদক:….. ১৪৪) প্রচার সম্পাদক: শরীফ প্রধান শুভ (যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক পদমর্যাদা) ১৪৫) সাহিত্য ও প্রকাশনা সম্পাদক: মিনহাজ আহমেদ প্রিন্স ১৪৬) তথ্য ও গবেষণা সম্পাদক: মাহমুদ ইসলাম কাজল ১৪৭) সমাজ সেবা সম্পাদক: মো: মাহাফুজুর রহমান ১৪৮) ক্রীড়া সম্পাদক: বুরহান উদ্দিন খান সৈকত ১৪৯) আইন সম্পাদক: মো: সাজ্জাদ হোসেন সবুজ (সহ-সভাপতি পদমর্যাদা) ১৫০) সহ-আইন সম্পাদক: এইচ এম জাহিদুল ইসলাম ১৫১) সহ-আইন সম্পাদক: জয়নাল আবেদীন পলাশ ১৫২) সহ-আইন সম্পাদক: মো. আল আমিন ১৫৩) সহ-আইন সম্পাদক: মোt রফিকুল ইসলাম হিমেল ১৫৪) যোগাযোগ সম্পাদক: আরিফুল হাসান আরিফ ১৫৫) পাঠাগার সম্পাদক: মো: তৌহিদুল ইসলাম ১৫৬) ছাত্রী বিষয়ক সম্পাদক: জান্নাতুল ফেরদৌস নাসরিন ১৫৭) সহ-ছাত্রী বিষয়ক সম্পাদক: সুলতানা আক্তার মীম ১৫৮) শিক্ষা ও পাঠচক্র বিষয়ক সম্পাদক: সাদিকা তামান্না রেমি ১৫৯) সামাজিক যোগাযোগ ও গণমাধ্যম বিষয়ক সম্পাদক: আহমেদ কামরান রাশেদ ১৬০) সহ-সামাজিক যোগাযোগ ও গণমাধ্যম বিষয়ক সম্পাদক: মোস্তাছিম বিল্লাহ অপু।

উল্লেখ্য, গত পহেলা মার্চ বিএনপির ছাত্রসংগঠন জাতীয়তাবাদী ছাত্রদলের নতুন কেন্দ্রীয় ও ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় শাখা কমিটি গঠিত হয়। কেন্দ্রীয় কমিটিতে রাকিবুল ইসলামকে সভাপতি ও নাছির উদ্দীন নাসিরকে সাধারণ সম্পাদক করা হয়। এছাড়া ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় শাখার নতুন কমিটির সভাপতি করা হয় গণেশ চন্দ্র রায় এবং সাধারণ সম্পাদক করা হয় নাহিদুজ্জামান শিপনকে। বিএনপির জ্যেষ্ঠ যুগ্ম মহাসচিব অ্যাডভোকেট রুহুল কবির রিজভী স্বাক্ষারে নতুন কমিটি ঘোষণা করা হয়। কমিটিতে কমিটিতে আবু আফসান মোহাম্মদ ইয়াহিয়াকে জ্যেষ্ঠ সহসভাপতি, শ্যামল মালুমকে জ্যেষ্ঠ যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক, আমানউল্লাহ আমানকে সাংগঠনিক সম্পাদক, মো. জাহাঙ্গীর আলমকে দপ্তর সম্পাদক এবং শরিফ প্রধান শুভকে প্রচার সম্পাদক করা হয়। ঢাকা বিশ্ব বিদ্যালয়ে মাসুম বিল্লাহকে জ্যেষ্ঠ সহসভাপতি, আনিসুর রহমান খন্দকার অনিককে সহসভাপতি, নাছির উদ্দীন শাওনকে জ্যেষ্ঠ যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক, শামীম আক্তারকে যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক এবং নূরে আলম ভুইয়া ইমনকে সাংগঠনিক সম্পাদক করা হয়েছে।

বিএনপি সুষ্ঠু ভোটের কথা বললে আমার খুব হাসি পায় : শেখ হাসিনা

0

প্রধানমন্ত্রী ও আওয়ামী লীগের সভাপতি শেখ হাসিনা বলেছেন, ‘বিএনপি এখন সুষ্ঠু ভোটের কথা বলে। এটা তারা কোন মুখে বলে? মানুষের ভোটের অধিকার তো জিয়াউর রহমানই হরণ করেছে। আমার খুব হাসি পায়, যখন দেখি বিএনপি ভোটের কথা উচ্চারণ করে, নির্বাচনের কথা বলে।’

প্রধানমন্ত্রী আজ শনিবার (১৫ জুন) গণভবনে কৃষক লীগের উদ্যোগে বৃক্ষরোপণ কর্মসূচির উদ্বোধন অনুষ্ঠানে এসব কথা বলেন।

অনুষ্ঠানে বিএনপির প্রতিষ্ঠাতা ও সাবেক রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের তীব্র সমালোচনা করে প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘১৯৭৪ সালে কৃত্রিমভাবে দুর্ভিক্ষ সৃষ্টি করা হয়েছিল। ওই সময় নগদ টাকায় কেনা খাদ্যও কিন্তু আসতে দেওয়া হয়নি। বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবকে মানুষের কাছ থেকে বিচ্ছিন্ন করতে এটা করা হয়েছিল। সেটাতেও যখন সফল হয়নি, তারপরই তো ১৫ আগস্ট ঘটাল। এখনও কিছু লোকের সেই চেষ্টা আছে।’

প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট জাতির পিতাকে হত্যা করে সংবিধান লঙ্ঘন করে যারা ক্ষমতায় এসেছিল, তারা মানুষের ভাগ্য নিয়েও ছিনিমিনি খেলেছে। একইসঙ্গে তারা এদেশের গণতান্ত্রিক ধারাটাও নষ্ট করেছিল। জিয়াউর রহমান হ্যাঁ/না ভোটের মাধ্যমে অবৈধ ক্ষমতাকে বৈধ করেন। পরে ক্ষমতার মসনদে বসে দল গঠন করেন।’

‘জিয়ারই পদাঙ্ক অনুসণ করে এরশাদও এদেশের মানুষের ভোটের অধিকার নিয়ে ছিনিমিনি খেলে’, যোগ করেন প্রধানমন্ত্রী।

কৃষকদের আরও বেশি করে ফসল ফলানোর আহ্বান জানিয়ে শেখ হাসিনা বলেন, ‘দেশের মানুষের খাদ্য চাহিদার কথা চিন্তা করে আমরা কৃষিতে ভর্তুকি দেই। আমাদের জনসংখ্যা বেশি। কাজেই আমাদের খাদ্য উৎপাদনে জোর দিতে হবে।’

যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে ১-১ গোলে ড্র করেছে ব্রাজিল

0

গতকাল বুধবার (১২ জুন) যুক্তরাষ্ট্রের স্থানীয় সময় রাত ৮টায় ফ্লোরিডার ক্যাম্পিং ওয়ার্ল্ড স্টেডিয়ামে স্বাগতিকদের সঙ্গে ১-১ গোলে ড্র করেছে পাঁচবারের বিশ্ব চ্যাম্পিয়নরা। কোপা আমেরিকা শুরুর আগে এটাই ছিল ব্রাজিলের শেষ প্রীতি ম্যাচ। সেলেসাওদের হয়ে গোল করেন রদ্রিগো।

ম্যাচের পঞ্চম মিনিটেই এগিয়ে যেতে পারত যুক্তরাষ্ট্র। তবে ইউনুস মুসার দূরপাল্লার শট বারে লেগে প্রতিহত হওয়ায় হতাশ হতে হয় স্বাগতিকদের। অবশ্য শুরুর কয়েক মিনিট তেমন কোনো আক্রমণ করতে না পারলেও গোল পেতে সময় লাগেনি ব্রাজিলের। ম্যাচের ১৭তম মিনিটে রদ্রিগোর গোলে এগিয়ে যায় সেলেসাওরা।

রাফিনিয়ার পাস থেকে বাঁ পায়ের নিচু শটে গোল করেন রিয়াল মাদ্রিদ উইঙ্গার। অবশ্য লিড বেশিক্ষণ ধরে রাখতে পারেনি ব্রাজিল। ম্যাচের ২৪তম মিনিটে দারুন এক ফ্রি-কিক থেকে দলকে সমতায় ফেরান ক্রিস্টিয়ান পুলিসিক। এরপর প্রথমার্ধের বাকি সময়ে আক্রমণ করলেও গোলের দেখা পায়নি কেউ। ১-১ সমতায় নিয়েই বিরতিতে যায় দুদল।

দ্বিতীয়ার্ধেও আক্রমণের ধারা বজায় রাখে ব্রাজিল। ৫৩তম মিনিটে সুযোগ পেয়েছিলেন রদ্রিগো। তবে, এবারও ভাগ্য সহায় হয়নি সেলেসাওদের। ৬৭তম মিনিটে নিশ্চিত গোল পেয়ে গিয়েছিল যুক্তরাষ্ট্র। তবে, পুলিসিকের শট ঠেকিয়ে দলকে রক্ষা করেন গোলরক্ষক অ্যালিসন বেকার। এরপর আরও বেশকটি আক্রমণ করলেও যুক্তরাষ্ট্রের গোলক্ষক ম্যাট টার্নারের কাছে পরাস্ত হতে হয় ব্রাজিলের আক্রমণভাগকে। শেষমেশ ১-১ গোলে সন্তুষ্ট থেকে মাঠ ছাড়তে হয় পাঁচবারের বিশ্বচ্যাম্পিয়নদের।

কোপায় নিজেদের দশম শিরোপা জেতার লক্ষ্য ব্রাজিলের। চলতি বছরে এখন পর্যন্ত কোনো ম্যাচ হারেনি সেলেসাওরা। দক্ষিণ আমেরিকার ফুটবল শ্রেষ্ঠত্বের লড়াইয়ে নামার আগে এই ম্যাচে জয় না পেলেও ফুরফুরে মেজাজেই আছে পাঁচবারের বিশ্বচ্যাম্পিয়নরা।

লভ্যাংশ অনুমোদন করল প্রিমিয়ার ব্যাংকের শেয়ারহোল্ডাররা

0

২৫তম বার্ষিক সাধারণ সভা (এজিএম) সম্পন্ন করেছে শেয়ারবাজারে তালিকাভুক্ত আর্থিক খাতের প্রতিষ্ঠান দি প্রিমিয়ার ব্যাংক। শেয়ারহোল্ডারদের সম্মতির মধ্য দিয়ে ডিজিটাল প্লাটফর্মে আজ বুধবার (১২ জুন) এই এজিএম অনুষ্ঠিত হয়।

এদিন কোম্পানিটি শেয়ারহোল্ডারদের সম্মতিক্রমে ২০২৩ সমাপ্ত বছরের (জানুয়ারি-ডিসেম্বর) জন্য ১২ দশমিক ৫০ শতাংশ নগদ লভ্যাংশ সহ মোট পাঁচটি এজেন্ডা অনুমোদন হয়। অন্য এজেন্ডাগুলো হলো—আলোচিত সমাপ্ত বছরের আর্থিক বিবরণী অনুমোদন, পরিচালক ও স্বতন্ত্র পরিচালক মনোনয়ন ও নির্বাচন, নিরীক্ষক পুনর্নিয়োগ ও সম্মানি এজেন্ডা শেয়ারহোল্ডাররা অনুমোদন করেন। 

এজিএম সভার সভাপতিত্ব করেন দি প্রিমিয়ার ব্যাংকের চেয়ারম্যান বীর মুক্তিযোদ্ধা ডা. এইচ বি এম ইকবাল। ডিজিটাল প্লাটফর্মের এই এজিএমে উপস্থিত ছিলেন ব্যাংকের ভাইস চেয়ারম্যান মঈন ইকবাল, কোম্পানির পরিচালক বি এইচ হারুন, আব্দুস সালাম মুর্শেদী এমপি, শফিকুর রহমান, জামাল জি. আহমেদ, নাহিয়ান হারুন, শায়লা শেলী খান, স্বতন্ত্র পরিচালক নবগোপাল বণিক, কাইজার এ চৌধুরী, ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) ও সিইও মোহাম্মদ আবু জাফর, কোম্পানি সচিব মোহাম্মদ আকরাম হোসেন সহ শেয়ারহোল্ডাররা।

ব্যাংকের গ্রাহক, শেয়ারহোল্ডার, বিএসইসি সহ সংশ্লিষ্ট সকলের অংশগ্রহণ ও সহযোগিতার জন্য এজিএমে আন্তরিক ধন্যবাদ জানিয়ে ব্যাংকটির চেয়ারম্যান ডা. এইচ বি এম ইকবাল বলেন, অর্থনৈতিক খাতে গুরুত্বপূর্ণ অবদান রাখার মাধ্যমে আগামী দিনগুলোতে ব্যাংকের সবাইকে একযোগে কাজ করতে হবে। ২০২৩ সালের বার্ষিক প্রতিবেদনের বিভিন্ন পরিসংখ্যান উপস্থাপন করেন করে এজিএমে এমডি মোহাম্মদ আবু জাফর বলেন, আগামীতে সংশ্লিষ্ট সকলের সহযোগিতা কামনা করছি।

তিন অপরাধে দোষী সাব্যস্ত হলেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট পুত্র

0

আগ্নেয়াস্ত্র মামলায় তিনটি অভিযোগেই দোষী সাব্যস্ত হয়েছেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেনের ছেলে হান্টার বাইডেন। দেশটির ইতিহাসে কোনো রাষ্ট্রপতি দায়িত্বে থাকা অবস্থায় তার সন্তানের অপরাধী হিসেবে সাব্যস্ত হওয়ার এটাই প্রথম ঘটনা।

হান্টার বাইডেনের বিরুদ্ধে যে তিনটি অভিযোগ আনা হয়, তার দুটি মিথ্যা তথ্য প্রদান সংক্রান্ত। অপরটি, মাদক ব্যবহার কিংবা মাদকাসক্ত থাকা অবস্থায় নিজের অধিকারে আগ্নেয়াস্ত্র রাখার অভিযোগ।

হান্টার বাইডেন ২০১৮ সালে একটি হ্যান্ডগান কেনার সময় তার মাদক ব্যবহারের ব্যাপারে মিথ্যা তথ্য দিয়েছিলেন বলে আদালতে উপস্থাপন করা হয়।

ডেলাওয়ারের একটি অস্ত্রের দোকান থেকে কোল্ট কোবরা স্পেশাল রিভলবারটি কেনেন তিনি।

তবে, হান্টার বাইডেন নিজেকে নির্দোষ দাবি করেন। তার দাবি, সেই সময় তিনি মাদকাসক্তি থেকে বের হয়ে আসার পথে ছিলেন। সেই কারণে আগ্নেয়াস্ত্রের আবেদনপত্রে তিনি যা বলেছেন, সেটাই সত্যি ছিল।

ডেলাওয়ারের ১২ জন জুরি তিন ঘণ্টা আলোচনার পর দোষী সাব্যস্ত করার সিদ্ধান্তে পৌঁছুতে সক্ষম হন।

প্রমাণিত অপরাধগুলোতে সর্বোচ্চ সাজা দাঁড়ায় ২৫ বছর। বিশেষজ্ঞরা বলছেন, বাইডেনকে কারাভোগ করতে হতে পারে। যদিও তার সর্বোচ্চ সাজা হওয়ার সম্ভাবনা খুবই কম।

বিচারক সাজা ঘোষণার জন্য কোনো দিন ধার্য করেননি। তবে, সাধারণত দোষী সাব্যস্ত হওয়ার ১২০ দিনের মধ্যে সাজা ঘোষণা করা হয়ে থাকে।

বাইডেনের আইনজীবী আবে লোয়েল বলেছেন, জোরালোভাবে সম্ভাব্য সকল আইনি পদক্ষেপ নেবেন তারা।

অভিযোগ প্রমাণের পর স্পেশাল কাউন্সেল ডেভিড ওয়েস বলেন, অভিযোগটা মাদকাসক্তি নিয়ে নয়। বরং, আসক্ত অবস্থায় “অভিযুক্তের অবৈধ তৎপরতা” নিয়ে।

কৌঁসুলিদের কথার প্রতিধ্বনি পাওয়া গেল মি. ওয়েসের কথায়।

“এই দেশে কেউ আইনের উর্ধ্বে নয়” উল্লেখ করে তিনি বলেন, “নিজের কৃতকর্মের দায় সবাইকেই নিতে হবে, এমনকি এই বিবাদীকেও।

মঙ্গলবার মামলায় নিজের ভাগ্য নির্ধারিত হয়ে যাওয়ার সময়টায় মি. বাইডেনকে সংযতই দেখা গেছে। হাত ভাজ করে সামনের দিকে তাকিয়ে ছিলেন। তারপর ঘুরে তার আইনজীবী দলের কয়েকজনকে জড়িয়ে ধরলেন।

আদালত মুলতবির পর স্ত্রী মেলিসাকে আলিঙ্গন করেন তিনি। তারপর, সিক্রেট সার্ভিস এজেন্টদের প্রহরায় সেখান থেকে বের হয়ে আসেন।

এক বিবৃতিতে বাইডেন বলেছেন, তিনি এই “রায়ে হতাশ”, কিন্তু, “মেলিসা, আমার পরিবার, বন্ধু এবং কমিউনিটির কাছ থেকে যে ভালোবাসা ও সমর্থন বিগত দিনগুলোতে পেয়েছি তার জন্য আমি কৃতজ্ঞ”।

বিচারের পুরো সময়টা জুড়ে বাইডেন পরিবারের বেশ কয়েকজন সদস্য তাকে সমর্থন দিয়ে গেছেন।

যদিও, রায়ের দিন মাত্র দু’জন আদালতে উপস্থিত ছিলেন। তারা হলেন: স্ত্রী মেলিসা কোহেন বাইডেন এবং চাচা জেমস বাইডেন।

মার্কিন ফার্স্ট লেডি জিল বাইডেন রায় পড়ার কিছুক্ষণ পর এসে হাজির হন। তারপর, সৎ ছেলেকে নিয়ে সাংবাদিক ও ফটোগ্রাফারদের ভিড় পার করে বেরিয়ে যান।

মঙ্গলবার ওই সময়টায় প্রেসিডেন্ট বাইডেন ওয়াশিংটন ডিসিতে এক সম্মেলনে বক্তৃতা করছিলেন। সেই সম্মেলনের বিষয়বস্তু ছিল আগ্নেয়াস্ত্র নিয়ন্ত্রণ।

কর্মসূচি শেষে তিনি উইলমিংটনে যান। সেখানে অবতরণের পর টারম্যাকে পুত্র, পুত্রবধূ কোহেন বাইডেন এবং নাতি বিউকে শুভেচ্ছা জানান।

রায়ের পর প্রেসিডেন্ট বলেন, মাদকাসক্তিকে পরাজিত করতে সন্তানের প্রচেষ্টায় তিনি “অত্যন্ত গর্বিত।”

“যেসব পরিবারে কেউ আসক্তি থেকে বেরিয়ে আসতে লড়াই করছে, তারাই বুঝবেন প্রিয় মানুষটার ওই পথ থেকে ফেরার জন্য আরো শক্তিশালী ও উদ্যমী হতে দেখার অনুভূতিটা কেমন,” বলেন তিনি।

রায়ের আগে প্রেসিডেন্ট বলেছিলেন, দোষী সাব্যস্ত হলে ছেলেকে ক্ষমা করবেন না তিনি।

“মামলার ফলাফল যাই আসুক আমি মেনে নেবো। বিচার প্রক্রিয়ার প্রতি আমার শ্রদ্ধাবোধ অক্ষুণ্ন থাকবে, হান্টার প্রয়োজনবোধে আপিল করবে।”